আপনার প্রশ্ন অনলাইনে ও করতে পারবে - আপনার প্রশ্ন, আবেদন , আনুরোধ এই ঠিকানায় ই-মেইল করুন upnikli@yahoo.com , unonikli@mopa.gov.bd
১ম ধাপ
প্রশ্ন ১ : সরকারি অফিসের মধ্যে বিভিন্ন ব্যাংক, পোষ্ট অফিস ইত্যাদির তথ্য পোর্টালে নেই কেন ?
প্রশ্ন ২ : আগামী অর্থ বছরে উপজেলা পরিষদের বাজেট পোর্টালে উন্মুক্ত করা হবে কিনা ?
প্রশ্ন ৩ : নিকলি উপজেলাকে হাওর জেলা করার সম্ভাবনা আছে কিনা ?
প্রশ্ন ৪ : প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলো থেকে ঝরে পড়া রোধে কি করা যায় ?
প্রশ্ন ৫ : নিকলি এর যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে উপজেলা পরিষদের বাজেট কত ?
২য় ধাপ
প্রশ্ন ঃ জেলা প্রশাসকের নামে প্রেরিত পত্রাদি কোন শাখায় গ্রহণ করা হয়?
উত্তর ঃ সাধারণ শাখায় গ্রহণ করা হয়।
প্রশ্ন ঃ প্রাপ্তি স্বীকার দেয়া হয় কি না।
উত্তর ঃ প্রাপ্তি স্বীকার করা হয়।
জিজ্ঞাস্য সমূহ
প্রশ্ন ঃ নতুন স্কুল রেজিস্ট্রেশন কিভাবে করতে হয়?
উত্তর ঃ নতুন স্কুল রেজিস্ট্রেশন করতে হলে নির্দিষ্ট ফরমে রেজিস্ট্রেশন কর্তৃপক্ষের নিকট নির্দিষ্ট রেজিস্ট্রেশন ফিসসহ আবেদন করতে হবে।
প্রশ্ন ঃ রেজিস্ট্রেশন ভিন্ন কোন বেসরকারী স্কুল স্থাপন বা চালু রাখার বিধান আছে কিনা?
উত্তর ঃ অর্ডিন্যান্সের বিধান অনুযায়ী ভিন্ন কোন বেসরকারী স্কুল প্রতিষ্ঠিত বা পরিচালিত হতে পারবেনা|
প্রশ্ন ঃ রেজিস্ট্রেশনের জন্য আবেদন করার পর যোগাযোগ করতে হবে কি?
উত্তর ঃ না; কর্তৃপক্ষ আবেদন প্রাপ্তির পর সংশ্লিষ্ট স্কুলটির গৃহ এবং আঙ্গিনাসমূহে স্বাস্থ্য নীতির প্রতি দৃষ্টি রেখে যোগ্যতাসম্পন্ন শিক্ষক কর্মচারী আছে কিনা ইত্যাদি বিষয়ে তদন্ত করবেন|
প্রশ্ন ঃ ম্যানেজিং কমিটিতে সভাপতি/সদস্য মনোনয়ন কিভাবে করতে হয়?
উত্তর ঃ শিক্ষা বিভাগের গভর্ণিং বডির সার্কুলার মোতাবেক আপনাকে আবেদন করতে হবে।
প্রশ্ন ঃ একজন শিক্ষকের এম,পি,ও মঞ্জুরী করতে কি কি কাগজ লাগে?
উত্তর ঃ একজন শিক্ষকের এম, পি, ও মঞ্জুরী করতে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ হতে মঞ্জুরী পত্র, গর্ভর্ণিং বডি কর্তৃক শিক্ষক নিয়োগের বিষয়ে সভার কার্যবিবরণী, বিষয় ভিত্তিক তালিকা, ৩ বছরের বোর্ড/বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলাফলের তালিকা, নিয়োগ পরীক্ষার তুলনামূলক সীট, নিয়োগ/যোগদান পত্র, সনদ পত্র, প্রতিষ্ঠানের নিয়োগকৃত শিক্ষক/কর্মচারীর তালিকা দিতে হয়।
প্রশ্ন ঃ এম,পি,ও ভুত্তির আবেদন কার বরাবরে পাঠাতে হয়?
উত্তর ঃ এম,পি,ও ভুক্তির আবেদন মহাপরিচালক, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর, ঢাকা বরাবরে প্রেরণ করতে হবে।
প্রশ্ন ঃ এম,পি,ও ভুক্তির আবেদন সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের প্রধান কি সরাসরি পাঠাতে পারেন?
উত্তর ঃ না; এম,পি,ও ভুক্তির আবেদন সভাপতির প্রতিস্বাক্ষরের মাধ্যমে পাঠাতে হয়।
প্রশ্ন ঃ পরীক্ষা কেন্দ্রে পরীক্ষা পরিচালনার জন্য কেন্দ্র কমিটি গঠনের নিয়মাবলী কি ?
উত্তর ঃ অনধিক বিশ সদস্য বিশিষ্ট পরীক্ষা কেন্দ্র কমিটির বোর্ডের অনুমোদন গ্রহণ করতে হবে। জেলা সদরে জেলা প্রশাসক এবং উপজেলা সদরে উপজেল নির্বাহী অফিসার সভাপতি হবেন। পদাধিকার বলে জেলা ও উপজেলা শিক্ষা অফিসার সদস্য হবেন। শিক্ষানুরাগী হিসেবে প্রভাবশালী ব্যক্তিগণকে সভাপতি সদস্য হিসেবে মনোনীত করবেন।
সংস্থাপন শাখা
জিজ্ঞাস্য সমূহ
১। প্রশ্ন : শ্রান্তি বিনোদন ছুটি ও ভাতার আবেদন সম্পর্কে জানতে চাই ?
উত্তর: ফাইলে উপসহাপন করা হয়েছে।
২। প্রশ্ন : সাধারণ ভবিষ্য তহবিলের অগ্রিম উত্তোলনের আবেদন সম্পর্কে জানতে চাই ?
উত্তর: ফাইলে অফিস আদেশসহ উপস্থাপন করা হয়েছে।
৩। প্রশ্ন : গ্রেডেশন তালিকায় আমার নাম আছে কিনা ?
উত্তর: জি আছে ।
৪। প্রশ্ন : ভ্রমণ ভাতা বিলটি পাশ হয়েছে কিনা ?
উত্তর: নথিতে উপস্থাপন করা হয়েছে।
৫। প্রশ্ন : নৈমিত্তিক ছুটি মঞ্জুর হয়েছে কিনা ?
উত্তর: জি হয়েছে ।
৬। প্রশ্ন : এলপিআর সম্পর্কে জানতে চাই ?
উত্তর: এলপিআর- যাওয়ার ৩ (তিন) পূর্বেক যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।
নেজারত শাখা
জিজ্ঞাস্য সমূহ
প্রশ্ন উত্তর
সার্কিট হাউসের সিট ভাড়া কত ? সরকারী কর্মকর্তাঃ ১-৩ দিন, ১ শয্যা বিশিষ্ট ২০/- টাকা, ০২ শয্যা বিশিষ্ট ৪০/- টাকা। ৪-৭ দিন, ১ শয্যা বিশিষ্ট ৩০/- টাকা, ০২ শয্যা বিশিষ্ট ৬০/-। ৭ দিনের উর্দ্ধে, ১ শয্যা বিশিষ্ট ১০০/- টাকা, ০২ শয্যা বিশিষ্ট ২০০/-
সংবিধিবদ্ধ সংস্থা/সেক্টর কর্পোরেশন/শায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাঃ ১-৩ দিন, ১ শয্যা বিশিষ্ট ২৫/- টাকা, ০২ শয্যা বিশিষ্ট ৫০/- টাকা। ৪-৭ দিন, ১ শয্যা বিশিষ্ট ৩৫/- টাকা, ০২ শয্যা বিশিষ্ট ৭০/-। ৭ দিনের উর্দ্ধে, ১ শয্যা বিশিষ্ট ১১০/- টাকা, ০২ শয্যা বিশিষ্ট ২২০/-
বেসরকারী ব্যক্তিবর্গঃ থাকার সময় নির্বিশেষে ১ শয্যা বিশিষ্ট ১০০/-, ২ শয্যা বিশিষ্ট ২০০/- টাকা।
বিঃ দ্রঃ এক শয্যা বিশিষ্ট কক্ষের অভাবে কোন কর্মকর্তাকে যদি দুই শয্যা বিশিষ্ট কক্ষ বরাদ্দ দেওয়া হয় সে ক্ষেত্রে এক শয্যা বিশিষ্ট কক্ষের জন্য প্রযোজ্য হারে ভাড়া আদায় করতে হবে।
যানবাহন কি জন্য অধিযাচন করা হয়? বিভিন্ন প্রকার পাবলিক পরীক্ষা, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা, তদন্ত কার্য সম্পাদন, নির্বাচন, স্ট্যাম্প সংগ্রহের জন্য, রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠান সুষ্ঠুভাবে সম্পাদন, বিভিন্ন উৎসবে আইন-শঙ্খলা রক্ষা, মালামাল পরিবহণ ইত্যাদি কাজে সরকারি যানবাহন অধিদপ্তর হতে বরাদ্দকৃত গাড়ীর সংকুলান না হওয়ায় বিভিন্ন অধিদপ্তর বা ব্যক্তিমালিকানাধীন যানবাহন অধিযাচন করা হয়ে থাকে।
স্থানীয় সরকার শাখা
জিজ্ঞাস্য সমূহ
ক্রমিক নং প্রশ্ন উত্তর
০১ স্থানীয় সরকার শাখায় এলজিইডি, জেলা পরিষদ, পৌরসভার দরপত্র ফরম পাওয়া যায় কিনা পাওয়া যায়।
০২ স্থানীয় সরকার শাখায় গণপূর্ত, সমাজসেবা, সড়ক ও জনপথ এবং অন্যান্য বিভাগের দরপত্র ফরম পাওয়া যায় কিনা পাওয়া যায় না।
০৩ ইউপি চেয়ারম্যান/সদস্যদের পদশূণ্য হলে করনীয় কি? সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী অফিসার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করেন।
০৪ গ্রাম-পুলিশদের নিয়োগ কিভাবে হয়? সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যান নিয়োগ বিজ্ঞপ্তী জারী করে নির্ধারিত নিয়োগ কমিটির মাধ্যমে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন।
০৫ গ্রাম-পুলিদের বেতন ভাতা কোথা থেকে দেয়া হয়? সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় হতে।
০৬ ইউচি চেয়ারম্যান/সদস্যদের সম্মানী ভাতা কোথা থেকে দেয়া হয়? সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় হতে।
০৭ ইউপি সচিবদের বেতন ভাতা কোথা থেকে দেয়া হয়? অত্র শাখা হতে।
০৮ জন্ম নিবন্ধন কোথায় করতে হয়? সংশ্লিষ্ট ইউপি/পৌরসভা/সিটি কর্পোরেশন/ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড হতে।
০৯ হাট-বাজার ইজারা কোথা থেকে হয়? সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় হতে।
১০ ইউপি বাজেট কে অনুমোদন করেন? উপজেলা নির্বাহী অফিসার।
ব্যবসা ও বাণিজ্য শাখা
জিজ্ঞাস্য সমূহ
লৌহ ও ইস্পাতজাত/সিমেন্ট/ মিল্কফুড/ সিগারেট/ সুতা/ কাপড়/ জুয়েলারী/স্বর্ণালংকার প্রস্ত্ততকারক (গোল্ডস্মিথ)/সিনেমা হল/আবাসিক হোটেল/রেস্তোরাঁর লাইসেন্স পাওয়ার পদ্ধতি কি?
ব্যবসা ও বাণিজ্য শাখা থেকে নির্দিষ্ট ফরম সংগ্রহপূর্বক পুরণ করে আনুষঙ্গিক কাগজপত্র ও লাইসেন্স ফি জমার চালানের মূলকপিসহ জেলা প্রশাসক বরাবর আবেদন করতে হবে।
আবেদন ফরমের সাথে আনুষঙ্গিক কি কি কাগজপত্র দেয়া প্রয়োজন?
ক) ট্রেড লাইসেন্স।
খ) নাগরিকত্ব সনদ।
গ) দোকান/স্থাপনার মালিকানা/ভাড়া সংক্রান্ত কাগজপত্র, খাজনার রশিদ।
ঘ) জন্ম নিবন্ধন/ভোটার আইডি কার্ড।
ঙ) লাইসেন্স ফি জমার চালানের মূল কপি।
চ) হোটেল ও রেস্তোরার ক্ষেত্রে ফায়ার সার্ভিসের সনদ এবং সিভিল সার্জন কর্তৃক প্রদত্ত হোটেলে কর্মরত কর্মচারীদের স্বাস্থ্যগত সনদ।
বিভিন্ন ব্যবসায়িক লাইসেন্স (নতুন) ও নবায়ন ফি কত?
বিভিন্ন ব্যবসায়িক লাইসেন্স (নতুন) ও নবায়ন ফি নিম্নরূপঃ
লাইসেন্সের নাম নতুন নবায়ন
১। সিমেন্ট ৫০০/- ২৫০/-
২। লৌহ ও ইস্পাতজাত ১০০০/- ৫০০/-
৩। সুতা (খুচরা) ৩১০০/- ৫০/-
৪। সুতা (পাইকারী) ৪০০/- ২০০/-
৫। কাপড় (খুচরা) ২০০/- ১০০/-
৬। কাপড় (পাইকারী) ১০০০/- ৫০০/-
৭। গোল্ডস্মিথ ১০০/- ৫০/-
৮। জুয়েলারী ১০০০/- ৫০০/-
৯। মিল্কফুড ৫০/- ২৫/-
১০। সিগারেট (খুচরা) ১০০০/- ৫০০/-
১১। সিনেমা হল ৪০০/- ২৫০/-
হোটেল ও রেস্তোরাঁর নিবন্ধন, লাইসেন্স ও নবায়ন ফি কত?
হোটেল এর নিবন্ধন, লাইসেন্স ও নবায়ন ফি নিম্নরূপঃ
ক্রমিক নং হোটেলের ধরন নিবন্ধন ফি লাইসেন্স ফি নবায়ন ফি
০১ এক তারকা ৫০০/- ১০০০০/- ৩৭৫০/-
০২ দুই তারকা ১০০০/- ২৫০০০/- ৭৫০০/-
০৩ তিন তারকা ১৫০০/- ৭৫০০০/- ২০০০০/-
০৪ চার তারকা ২০০০/- ১০০০০০/- ২৫০০০/-
০৫ পাঁচ তারকা ২৫০০/- ১২৫০০০/- ৩০০০০/-
রেস্তোরাঁর নিবন্ধন, লাইসেন্স ও নবায়ন ফি নিম্নরূপঃ
ক্রমিক নং রেস্তোরাঁর ধরন নিবন্ধন ফি লাইসেন্স ফি নবায়ন ফি
০১ ৩০-৭০ আসন বিশিষ্ট (এসি) ২৫০/- ৪০০০/- ১৫০০/-
০২ ৩০-৭০ আসন বিশিষ্ট (সাধারণ) ২৫০/- ২০০০/- ১২৫০/-
০৩ ৭০ এর উর্ধ্বে আসন বিশিষ্ট (এসি) ২৫০/- ৫০০০/- ২৫০০/-
০৪ ৭০ এর উর্ধ্বে আসন বিশিষ্ট (সাধারণ) ২৫০/- ২৫০০/- ১২৫০/-
ট্রেজারী জিজ্ঞাস্য সমূহ
১। এই শাখায় আমরা মূল্যবান সম্পদ জমা রাখতে পারি কি-না ?
উঃ হ্যাঁ। মূল্যবান সম্পদ জমা রাখা যায়।
২। এই শাখা হতে আমরা জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প পাই কি-না ?
উঃ হ্যাঁ। জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প পাওয়া যায়।
৩। এই শাখা হতে আমরা নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প পাই কি-না ?
উঃ হ্যাঁ। নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প পাওয়া যায়।
৪। এই শাখা হতে আমরা ভেন্ডিং লাইসেন্স পাই কি-না ?
উঃ হ্যাঁ। ভেন্ডিং লাইসেন্স প্রদান করা হয়।
৫। এই শাখা হতে আমরা বিড়ি ব্যান্ডরোল পাই কি-না ?
উঃ হ্যাঁ। বিড়ি ব্যান্ডরোল পোস্ট অফিসে সরবরাহ করা হয়।
৬। এই শাখা হতে আমরা বিশেষ আঠালো স্ট্যাম্প পাই কি-না ?
উঃ হ্যাঁ। বিশেষ আঠালো স্ট্যাম্প পাওয়া যায়।
৭। এই শাখায় আমরা আগ্নেয়াস্ত্র জমা রাখতে পারি কি-না ?
উঃ হ্যাঁ। আগ্নেয়াস্ত্র জমা রাখা যায়।
৮। এই শাখা হতে আমরা বিভিন্ন পাবলিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্র পাই কি-না ?
উঃ হ্যাঁ। বিভিন্ন পাবলিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্র সরবরাহ করা হয়।
৯। এই শাখা হতে আমরা সাদা দলিলী কাগজ (ডেমি) পাই কি-না ?
উঃ হ্যাঁ। সাদা দলিলী কাগজ (ডেমি) পাওয়া যায়।
১০। এই শাখায় কস্টি পাথরের মূর্তি রাখা যায় কি-না ?
উঃ হ্যাঁ। কস্টি পাথরের মূর্তি রাখা যায়।
১১। এই শাখায় নগদ টাকা রাখা যায় কি-না ?
উঃ হ্যাঁ। নগদ টাকা রাখা যায়।
অভিযোগ ও তথ্য শাখা জিজ্ঞাস্য সমূহ
.............
লাইব্রেরী, ফরমস্ ও স্টেশনারী শাখা
জিজ্ঞাসা সমূহ
০১। প্রশ্নঃ- লাইব্রেরী, ফরমস এন্ড স্টেশনারী শাখায় কি কি ধরনের বই পাওয়া যায় ?
উত্তরঃ- এ শাখায় বিভিন্ন ধরনের বই যেমন- আইন বিষয়ক, চাকরীর বিধিবিধান সম্পর্কিত, ইংলিশ টু বাংলা ও বাংলা টু ইংলিশ অভিধান, গেজেট, বিভিন্ন জেলার পরিচিতিসহ নানা ধরনের গুরুত্বপূর্ণ বই পাওয়া যায়।
০২। প্রশ্নঃ- লাইব্রেরী, ফরম্স এন্ড স্টেশনারী শাখার কাজ কি ?
উত্তরঃ- এ শাখায় কালেক্টরেটের বিভিন্ন শাখা ও উপজেলা নির্বাহী অফিসে প্রাপ্যতা ও মজুদ সাপেক্ষে চাহিদাপত্রের মাধ্যমে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার অনুমোদন সাপেক্ষে স্টেশনারী মালামালসহ বিভিন্ন প্রকার ফরম বিতরণ করা হয়।
০৩। প্রশ্নঃ- গেজেট সংরক্ষণ করা হয় কি ?
উত্তরঃ-এ শাখায় সরকারের বিভিন্ন গেজেট সমূহ মাসওয়ারী বাঁধাই করে বই আকারে সংরক্ষণ করা হয় এবং প্রয়োজন ও চাহিদা অনুযায়ী ইস্যু করা হয়।
০৪। প্রশ্নঃ- এ শাখায় কি কি ধরনের ফরম পাওয়া যায় ?
উত্তরঃ- ‘‘লাইব্রেরী, ফরমস এন্ড স্টেশনারী’’ শাখায় বিভিন্ন প্রকার ফরম পাওয়া যায়। নিম্নে ছকের মাধ্যমে দেখানো হলো-
ক্রমিক নং ফরমের নাম ফরম নম্বর
০১ ১ম শ্রেণী এ সি আর ফরম ২৯০ (খ)
০২ ২য় শ্রেণী এ সি আর ফরম ২৯০ (গ)
০৩ ৩য় শ্রেণী এ সি আর ফরম ২৯০ (ঘ)
০৪ ছুটি ফরম ( কর্মকর্তা ) ৬৪৯৫
০৫ টি আর ফরম ৫১
০৬ নন গেজেটেড ছুটি ফরম ৪০
০৭ ভবিষ্যৎ তহবিল ফরম ২৬৩৯, ৫৬
০৮ পেনশন বিল ফরম ২৩৯৭ (২-১)
০৯ স্টেটমেন্ট ফরম ২৬০৫
১০ প্রস্তাব বিল ফরম ১০৭৯
১১ গেজেটেড বেতন বিল ফরম ১৩
১২ ভ্রমণ ভাতা বিল ফরম ১৪
১৩ নন গেজেটেড বিল ফরম ১৫
জেনারেল সার্টিফিকেট শাখা জিজ্ঞাস্য সমূহ
১। এই শাখায় কি কাজ হয় ?
উঃ এই শাখায় সরকারী পাওনা টাকা আদায়ের জন্য পাবলিক ডিম্যান্ড রিকোভারী এ্যাক্ট ১৯১৩ এর আওতায়
আদায়ের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।
২। সার্টিফিকেট মামলা কি ?
উঃ যখন কোন ব্যক্তি বা সংস্থা ব্যাংকের নিকট থেকে(কৃৃষিঋণ,শিল্পঋণ,অন্যান্যঋণ) গ্রহণ করে পরিশোধ না করলে
অথবা সরকারি কর,আবগারী শুল্ক এবং ভ্যাট পাওনা হওয়ার পরও কোন ব্যক্তি বা সংসহা পরিশোধ না করলে
যে মামলার সৃষ্টি হয় তাকে সার্টিফিকেট মামলা বলে। জেনারেল সাটিফিকেট অফিসার এ ধরণের মামলার বিচার
কাজ করেন পাবলিক ডিম্যান্ড রিকোভারী এ্যাক্ট ১৯১৩ এর আওতায় ।
৩। সার্টিফিকেট মামলা দায়ের করার পর কি করতে হয় ?
উঃ সার্টিফিকেট মামলা দায়ের করার পর উক্ত আইন মোতাবেক প্রথমে ০৭ (সাত) ধারা নোটিশ জারী করতে হয়।
৪। তারপর কি করতে হয় ?
উঃ অতঃপর ১৩, ১৪ ধারা মতে ক্রোকী পরওয়ানা জারী করতে হয়।
৫। ক্রোক কি ?
উঃ দেনাদার যদি পাওনাকৃত টাকা পরিশোধ না করে, তবে পাওনা টাকা আদায় করার জন্য দেনাদারের
অস্থাবর সম্পত্তি ক্রোক করার বিধান রয়েছে।
৬। অস্থাবর সম্পত্তি কি ?
উঃ অস্থাবর সম্পত্তি বলতে ঘরের আসবাবপত্র টেলিভিশন, ফ্রিজ, দুধের গাভী, হালের বলদ ইত্যাদি।
৭। সকল অস্থাবর সম্পত্তি কি ক্রোক করা যায় ?
উঃ না। শুধুমাত্র অপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ক্রোক করা যায়।
৮। ক্রোক করার মত কোন কিছু না থাকলে কি করতে হয় ?
উঃ না থাকলে পাবলিক ডিম্যান্ড রিকোভারী এ্যাক্ট ১৯১৩এর আওতায় এর আওতায় ২৯ ধারা মতে দেনাদারকে
গ্রেফতার এবং জেলে সোপর্দ করে
পাওনা টাকা আদায়ের ব্যবস্থা নেয়া হয়।
৯। এই শাখায় কি দেনাদারের পাওনা টাকা নগদে গ্রহণ করা হয় ?
উঃ না।
১০। তাহলে কিভাবে আদায় হয় ?
উঃ দেনাদার নিজে সরকারী ট্রেজারি চালানের মাধ্যমে ব্যাংকে নগদ টাকা জমা দিয়ে চালানের ১ম কপি এ শাখায়
জমা দিয়ে থাকেন।
১১। ব্যাংক কর্তৃপক্ষ সার্টিফিকেট মামলা দায়ের করার পর পাওনাকৃত টাকা দেনাদার যদি ব্যাংকে জমা দিতে ইচ্ছুক
হন তবে দেনাদারের পাওনা টাকা ব্যাংকের মাধ্যমে গ্রহণ করা হয় কি-না ?
উঃ হ্যাঁ। ব্যাংকে নগদ টাকা গ্রহণ করা হয়।
আই, টি, শাখা জিজ্ঞাস্য সমূহ
প্রশ্ন: জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের কার্যক্রম সম্পর্কে ঘরে বসে আমি কিভাবে জানতে পারি?
উত্তর: ইন্টারনেটের মাধ্যমে কিশোরগঞ্জ জেলা ওয়েব ঠিকানা www.dckishoreganj.gov.bd ব্রাউজ করে।
প্রশ্ন: বিভিন্ন ব্যবসায়িক ও আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স ফরম কোথায় পাওয়া যায়?
উত্তর: জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট শাখায় এবং জেলা ওয়েব ঠিকানা হতে ডাউনলোড করে।
প্রশ্ন: বিভিন্ন বিজ্ঞপ্তি, টেন্ডার, কোটেশন ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য কোথায় পাওয়া যাবে?
উত্তর: সংশ্লিষ্ট কার্যালয়ের নোটিশ বোর্ডে ও জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের ওয়েবসাইটে।
প্রশ্ন: জেলা ও উপজেলাসমূহের বিস্তারিত তথ্যাদি সম্পর্কে কিভাবে জানা যাবে?
উত্তর: : ইন্টারনেটের মাধ্যমে কিশোরগঞ্জ জেলা ওয়েব ঠিকানা www.dckishoreganj.gov.bd ব্রাউজ করে।
প্রশ্ন: সিরাজগঞ্জ জেলার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ন অফিসের ফোন নম্বর কোথায় পাব?
উত্তর: কিশোরগঞ্জ জেলার ওয়েব সাইটে পাওয়া যাবে।
রাজস্ব শাখা জিজ্ঞাস্য সমূহ
প্রশ্নঃ ১। ইটভাটা লাইসেন্স অনুমোদন করেন কে?
উত্তরঃ পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্রের ভিত্তিতে জেলা প্রশাসক ইটভাটার
লাইসেন্স প্রদান করেন।
প্রশ্ন ২। হাট বাজারের লাইসেন্স কিভাবে অনুমোদিত হয় ?
উত্তরঃ সহকারী কমিশনার (ভূমি) হাট বাজারের লাইসেন্স প্রদানের জন্য চিহ্নিত জায়গার প্রতিটি আবেদনের অনুকূলে ০.০০৫ একর পরিমাণ জমির প্রকৃত দোকানীদের অনুকূলে অস্থায়ী লাইসেন্স প্রস্তাব তৈরী করে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের মাধ্যমে জেলা প্রশাসকের অনুমোদন গ্রহণ করে রাজস্ব আদায় অন্তে দখল হস্তান্তর করেন।
প্রশ্ন ৩। সরকারি জলমহাল কিভাবে ইজারা প্রদান করা হয় ?
উত্তরঃ ২০ একরের নিম্নে বদ্ধ জলমহাল উপজেলা জলমহাল ব্যবস্থাপনা কমিটি ইজারা প্রদান করে থাকেন এবং ২০ একরের উর্ধ্বে বদ্ধ জলমহাল জেলা জলমহাল ব্যবস্থাপনা কমিটি ইজারা প্রদান করেন।
প্রশ্ন ৪। কারা জলমহাল ইজারা পাওয়ার যোগ্য ?
উত্তরঃ প্রকৃত মৎস্য জীবি/মৎস্যজীবি সমবায় সমিতি সরকারি জলমহাল ইজারা পাওয়ার যোগ্য।
প্রশ্ন ৫। বালুমহাল ইজারা কিভাবে হয়ে থাকে?
উত্তরঃ ইজারাযোগ্য বালুমহাল দরপত্রের মাধ্যমে সর্বোচ্চ দরদাতার অনুকূলে জেলা কমিটির সুপারিশের আলোকে ভূমি মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন সাপেক্ষে ইজারা প্রদান করা হয়ে থাকে।
প্রশ্ন ৬। কৃষি খাস জমি কাহার অনুকূলে এবং কিভাবে বন্দোবস্ত দেয়া হয়?
উত্তরঃ প্রকৃত ভূমিহীন কৃষি নির্ভর পরিবারের অনুকূলে কৃষি খাসজমি বন্দোবস্ত দেয়া হয় এবং উপজেলা কমিটির প্রস্তাবের মাধ্যমে জেলা কমিটির অনুমোদন সাপেক্ষে বন্দোবস্ত দেয়া হয়ে থাকে।
প্রশ্ন ৭। অকৃষি খাস জমি কিভাবে বন্দোবস্ত দেয়া হয় ?
উত্তরঃ অকৃষি খাসজমি ব্যবস্থাপনা ও বন্দোবস্ত সংক্রান্ত নীতিমালা ১৯৯৫ এর নির্দেশনা মোতাবেক বিভিন্ন ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠানের অনুকহলে কতিপয় শর্ত সাপেক্ষে নির্ধারিত হারে সেলামী ধার্যে দীর্ঘ মেয়াদী বন্দোবস্ত প্রদান করা হয়।
প্রশ্ন ৮। আশ্রয়ণ/গুচ্ছগ্রাম কি?
উত্তরঃ দেশের ভূমিহীন ও বাস্তহারা লোকজনদের বসবাসের জন্য সরকার নির্মিত আবাস স্থল।
প্রশ্ন আশ্রয়ন প্রকল্প ও গুচ্ছগ্রামের মধ্যে প্রার্থক্য কি?
উত্তরঃ আশ্রয়ণ প্রকল্পে ব্যারাক হাউস থাকে এবং প্রতিটি ব্যারাকে ১০টি পরিবার বসবাস করেন। গুচ্ছগ্রামে প্রতিটি পরিবারের জন্য পৃথক পৃথক ঘর দরজা থাকে।
প্রশ্নঃ আশ্রয়ন প্রকল্প ও গুচ্ছগ্রামের পুনর্বাসিত পরিবার কৃষি জমি পায়কিনা ?
উত্তরঃ উভয় প্রকল্পের কৃষি নির্ভরশীল পরিবারগুলো কৃষি খাসজমি বন্দোবস্ত পেয়ে থাকে।
প্রশ্নঃ আশ্রয়ন প্রকল্প ও গুচ্ছগ্রামে পুকুর থাকলে কিভাবে মৎস্য চাষ করে?
উত্তরঃ পুকুর থাকলে সরকারী নির্দেশনা মোতাবেক পুনর্বাসিত পরিবার সমবায় সমিতির মাধ্যমে মৎস্য চাষ করে থাকেন।
প্রশ্নঃ আশ্রয়ন প্রকল্প ও গুচ্ছগ্রামের লোক জন ঋণ পায় কিনা ?
উত্তরঃ আশ্রয়ন প্রকল্প ও গুচ্ছগ্রামের পুনর্বাসিত পরিবারগুলো তাদের কাজের ধরন অনুযায়ী সমাজ সেবা, সমবায় অধিদপ্তর ও বিআরডিবি এর মাধ্যমে ঋণ গ্রহণ করেন থাকে।
প্রশ্ন ৯। অর্পিত সম্পত্তি বিষয়ে তথ্য কোথা থেকে পাওয়া যায় ?
উত্তরঃ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, কিশোরগঞ্জ এর ভিপি শাখা থেকে পৌর এলাকাসহ ১৩ টি উপজেলার অর্পিত সম্পত্তি সংক্রান্ত তথ্য পাওয়া যায়।
প্রশ্ন কিভাবে অর্পিত সম্পত্তি লীজ প্রদান ও নবায়ন করা হয়ে থাকে ?
উত্তরঃ অর্পিত সম্পত্তি লীজের আবেদন পাওয়া গেলে তা যাচাই বাছাই অন্তে নির্ধারিত সেলামী সরকারী কোষাগারে জমা প্রদান সাপেক্ষে জেলা প্রশাসক মহোদয় অনুমোদন ও নবায়ন করে থাকেন।
প্রশ্নঃ লীজের মেয়াদ কাল কত বছর?
উত্তরঃ অর্পিত সম্পত্তি সাধারনত ০১ (এক) বছরের জন্য লীজ প্রদান করা হয়। প্রতি বছর অন্তর অন্তর নবায়ন করতে হয়।
প্রশ্নঃ অর্পিত সম্পত্তির পুকুর থাকলে কিভাবে লীজ প্রদান করা হয়?
উত্তরঃ ইজারার মাধ্যমে ০৩ বছরের জন্য লীজ প্রদান করা হয়।
প্রশ্নঃ রাজস্ব প্রশাসনের অধীন কর্মকর্তা/র্কমচারীদের নিয়োগ বদলীর কোথা থেকে করা হয় ?
উত্তরঃ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, এস এ শাখা হতে কর্মকর্তা/কর্মচারীদের নিয়োগ, বদলী করা হয়ে থাকে।
ভূমি হুকুমদখল শাখা জিজ্ঞাস্য সমূহ
.............
রেভিনিউ মুন্সিখানা
জিজ্ঞাস্য সমূহ
প্রশ্নঃ ১। প্রজাস্বত্বের ৯৭ ধারামতে আদিবাসী সম্প্রদায়ের জমি বিক্রির অনুমতির আবেদন কিভাবে করতে হয় ?
উত্তরঃ জেলা প্রশাসক, কিশোরগঞ্জ মহোদয় বরাবর আবেদন করার পরামর্শ দেয়া হয় । আবেদন পত্র প্রাপ্তির পর সংশ্লিষ্ট সহকারী কমিশনার(ভূমি) কর্তৃক সরেজমিনে তদন্ত সাপেক্ষে বিক্রয়ের অনুমতি প্রদান করা হয় ।
প্রশ্নঃ ২। প্রজাস্বত্বের ১৪৩ ধারামতে করণিক ভুল সংশোধনের আবেদন কিভাবে করতে হয় ?
উত্তরঃ জেলা প্রশাসক, কিশোরগঞ্জ মহোদয় বরাবর আবেদন করার পরামর্শ দেয়া হয় । প্রাপ্ত আবেদন পত্র সংশ্লিষ্ট সহকারী কমিশনার(ভূমি) কর্তৃক সরেজমিনে তদন্ত সাপেক্ষে করণিক ভুল সংশোধনের আদেশ প্রদান করা হয় ।
প্রশ্নঃ ৩। খারিজ আপীল মামলা দায়ের কিভাবে করতে হয় ?
উত্তরঃ অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(রাজস্ব), কিশোরগঞ্জ মহোদয় বরাবর আবেদন করার পরামর্শ দেয়া হয় এবং আবেদন প্রাপ্তির পরে নিম্ন আদালতের নথি তলব করা হয় এবং উভয় পক্ষকে নোটিশ প্রদান করত শুনানী অন্তে নিস্পত্তি করা হয় ।
প্রশ্নঃ ৪। এ শাখা থেকে কোন ধরনের মামলা পরিচালনা করা হয়?
উত্তরঃ সরকারকে বিবাদী করে যে দেওয়ানী মামলাগুলো দায়ের হয় এবং সরকারী স্বার্থ রক্ষার্থে সরকার পক্ষ থেকে যে দেওয়ানী মামলাগুলো দায়ের করা হয় শুধু সে সকল মামলাগুলো এ শাখা থেকে পরিচালিত হয়।
রেকর্ডরুম জিজ্ঞাস্য সমূহ
১। প্রশ্নঃ আমি আমার জমির খতিয়ানের জাবেদা নকল উঠাতে চাই। কিভাবে পেতে পারি?
উত্তরঃ প্রথমে আপনি রেকর্ড রুম থেকে একটি ফরম সংগ্রহ করুন। তারপর ফরমটির কলামগুলি যথাযথভাবে পূরণ করে জমা দিন।
২। প্রশ্নঃ আমি আবেদন ফরম পূরণ করতে জানি না।
উত্তরঃ পূরণ করতে না পারলে অফিস কর্তৃক পূরণ করে দেয়া হবে।
৩। প্রশ্নঃ ফরম এর মূল্য কত?
উত্তরঃ সরকারি ফরম বিনা মূল্যে সরবরাহ করা হয়
৪। প্রশ্নঃ কত দিনে পেতে পারি?
উত্তরঃ জরুরী আবেদনে ৩ দিন এবং সাধারণ আবেদনে ৭ দিন।
৫। প্রশ্নঃ জরুরী আবেদনে কত টাকা কোর্ট ফি দিতে হয়?
উত্তরঃ জরুরী আবেদন ফরমে ২০ টাকার কোর্ট ফি এবং ২ টাকা মূল্যের প্রয়োজনীয় ফলিও দিতে হয়। প্রতি ফলিওতে আবার ২টাকার কোর্ট ফি দিতে হবে।
৬। প্রশ্নঃ সাধারণ আবেদনে কত টাকার কোর্ট ফি দিতে হয়?
উত্তরঃ সাধারণ আবেদনে ১০ টাকার কোর্ট ফি এবং ২টাকা মূল্যের প্রয়োজনীয় ফলিও দিতে হবে এবং প্রতি ফলিওতে ১ টাকার কোর্ট ফি দিতে হবে।
৭। প্রশ্নঃ কোন আবেদন বাতিল হলে কি করতে হবে?
উত্তরঃ সে আবেদন কেন বাতিল হলো তার ইনফরমেশন নিতে হবে।
৮। প্রশ্নঃ আমি ইনফরমেশন কিভাবে পেতে পারি?
উত্তরঃ প্রথমে রেকর্ড রুম থেকে একটি ইনফরমেশন এর ফরম সংগ্রহ করুন। কলামগুলি যথাযথ ভাবে পূরণ করে ১৩ টাকার কোর্ট ফি লাগিয়ে জমা দিলে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার স্বাক্ষর শেষে রেজিষ্টারভুক্ত হয়। এর পর প্রস্তুত পূর্বক সরবরাহ দেয়া হয়।
৯। প্রশ্নঃ আমি আমার জমির ম্যাপ কিভাবে পেতে পারি?
উত্তরঃ ১০ টাকার কোর্ট ফি দিয়ে সাদা কাগজে রেকর্ড রুমের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বরাবর একটি আবেদন করতে হবে এবং কোড নং সংগ্রহ করে ৩৫০/- টাকা চালান সোনালী ব্যাংকের (প্রধান শাখায়) জমা দিয়ে চালানটি আবেদনের সাথে সংযুক্ত করতে হবে। নিম্মে কোড নম্বরটি দেয়া হলো।
কোড নং- ১ ৪ ৬ ৩ ৭ ০ ০ ০ ১ ১ ২ ২ ১
১০। প্রশ্নঃ আমি কেস নথির জাবেদা নকল কিভাবে পেতে পারি?
উত্তরঃ জরুরী ২০ টাকা এবং সাধারণ ১০ টাকার কোর্ট ফি দিয়ে নির্ধারিত ফরমে আবেদন করতে হবে।
১১। প্রশ্নঃ আবেদন দিলে কত দিনের মধ্যে সরবরাহ করা হয়।
উত্তরঃ আবেদন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা স্বাক্ষর হওয়ার পর রেজিষ্টারে এন্ট্রি দিয়ে সংশ্লিষ্ট কোর্টে প্রেরণ করা হয়। মূলনথি আসার পর ফলিও, কোর্টফির হিসাব দেওয়া হয়। চাহিত ফলিও এবং কোর্টফি জমা দিলে নকল প্রস্তুত করে সরবরাহ দেয়া হয়।
জুডিসিয়াল মুন্সিখানা জিজ্ঞাস্য সমূহ
ক্রঃ নং প্রশ্ন উত্তর
০১। এসিড ব্যবহার ও বিক্রয়ের লাইসেন্স প্রদান হয় করা কিনা? হ্যাঁ, নির্দিষ্ট ফরমে আবেদন প্রাপ্তীর পর তদন্ত সাপেক্ষে লাইসেন্স প্রদান করা হয়।
০২। আবেদন ফরম কোথায় পাওয়া যায়? জেলা প্রশাসকের কার্যালয় জে এম শাখায় বিনামূল্যে আবেদন ফরম পাওয়া যায়।
০৩। আবেদনপত্রের সাথে কি কি কাগজপত্র দিতে হয়? আবেদনপত্রে বর্ণিত কাগজপত্র সংযুক্ত করে আবেদন করতে হবে।
০৪। এসিড বিক্রয়ের লাইসেন্সের জন্য লাইসেন্স ফি কত টাকা এবং কিভাবে দিতে হবে? এসিড বিক্রয়ের লাইসেন্সের জন্য লাইসেন্স ফি ৫০০০/- টাকা চালানের মাধ্যমে ০-২২০১-০০০১-------- কোড নম্বরে জমা দিতে হবে।
০৫। কোন ব্যাংকে এবং কোন শাখায় জমা দিতে হবে? সোনালী ব্যাংক, কিশোরগঞ্জ প্রধান শাখায়।
০৬। এসিড ব্যবহার লাইসেন্সের জন্য লাইসেন্স ফি কত টাকা এবং কিভাবে দিতে হবে? এসিড ব্যবহার লাইসেন্সের জন্য লাইসেন্স ফি ৭০০০/- টাকা চালানের মাধ্যমে ০-২২০১-০০০১-১... কোড নম্বরে জমা দিতে হবে।
০৭। প্রতি বছর এসিড বিক্রয়ের লাইসেন্স এর নবায়ন ফি কত টাকা এবং কিভাবে দিতে হবে? এসিড বিক্রয়ের লাইসেন্সের নবায়ন ফি বাবদ মুল লাইসেন্সের ৫% হারে অর্থ্যাৎ ২৫০/- টাকা চালানের মাধ্যমে ০-২২০১-০০০১-১.... কোড নম্বরে সোনালী ব্যাংক, কিশোরগঞ্জ প্রধান শাখায় জমা দিতে হবে।
০৮। প্রতি বছর এসিড ব্যবহারের লাইসেন্স এর নবায়ন ফি কত টাকা এবং কিভাবে দিতে হবে? এসিড ব্যবহারের লাইসেন্সের নবায়ন ফি বাবদ মুল লাইসেন্সের ৫% হারে অর্থ্যাৎ ৩৫০/- টাকা চালানের মাধ্যমে ০-২২০১-০০০১-১...... কোড নম্বরে সোনালী ব্যাংক, কিশোরগঞ্জ প্রধান শাখায় জমা দিতে হবে।
০৯। লাইসেন্স নবায়নের শেষ তারিখ কখন হয়? লাইসেন্স নবায়নের শেষ তারিখ ৩০ জুন। ইহার পর নবায়ন করা হয় না। (তবে ৩০ জুনের মধ্যে আবেদন করা থাকলে ৩১ জুলাই পর্যন্ত নবায়ন করা হয়। আবেদন করা না থাকলে দ্বিগুন ফি দিয়ে ৩১ জুলাই তারিখ পর্যন্ত নবায়ন করা যাবে। অন্যথায় লাইসেন্সটি বাতিল বলে গন্য হবে।)
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS